অনন্য আয়োজন ফ্রুটস ভ্যালী
Published : জুন ৭, ২০১৭ | 1898 Views

গ্যাস ফিল্ডের আওতাধীন অব্যবহূত পাহাড়ের প্রায় ৭ একর এলাকা জুড়ে তৈরি করা হয়েছে এই ফ্রুটস ভ্যালি। প্রতিবছর সরকার প্রদত্ত বৃক্ষরোপণের টাকা ব্যয়ে এই বাগান উন্নয়নের কার্যক্রম চলছে।হবিগঞ্জের মাধবপুরে হবিগঞ্জ গ্যাস ফিল্ড এলাকায় গ্যাস ফিল্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গড়ে তুলেছেন এক অনন্য ফলের বাগান, যা শাহজিবাজার ফ্রুটস ভ্যালি হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। রঘুনন্দন পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এই সুন্দরতম ফলের বাগান পর্যটক ও সৌন্দর্য পিপাসু মানুষদের আকৃষ্ট করছে।
প্রায় ২০০ প্রজাতির দেশি-বিদেশি ঔষধি, ফুল ও ফলের সহস্রাধিক গাছ। ফ্রুটস ভ্যালির পূর্ব পাশের বর্ধিত স্থানে কৃত্রিম পাহাড়, ঝরনা, সুইমিংপুল সদৃশ লেক, সবুজ ঘাসে আচ্ছাদিত লন ও ঔষধি গাছের বাগান এখানকার সৌন্দর্যকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।
এছাড়া আরেকটি ফ্রুটসভ্যালী আছে দেশে। নাম বসু ফ্রুটস ভ্যালী। ২০০৪ সালে ৫ একর জায়গা নিয়ে ছোট্ট পরিসরে দীঘিনালা উপজেলার মধ্য বোয়ালখালী এলাকায় গড়ে তোলেন ফলদ বাগান। কয়েক বছরের মধ্যেই নাগাল পেলেন সফলতার। অাঁধারে আলো ছড়ানো ‘বসু ফ্রুটস ভ্যালি’ নামক ওই বাগানের মালিক হচ্ছেন তুষার কান্তি বসু।
২০০৪ সালে স্বল্প পরিসরে শুরু করলেও ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে তুষারের স্বপ্ন। বড় হতে থাকে বাগানও। বর্তমানে বাগানের আয়তন প্রায় সাড়ে ৭০০ একর। এই বাগানে প্রায় ১৮০ প্রজাতির বিভিন্ন ধরনের ফলগাছের পাশাপাশি রয়েছে বনজ ও ফুলের গাছ। দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকা দীঘিনালা উপজেলার মধ্য বোয়ালখালী গ্রামের ১৫ জন বেকার যুবকের স্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে বাগানে। পাশাপাশি একই এলাকার শতাধিক নারী-পুরুষ বিভিন্ন মৌসুমে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।
২০০৪ সালে স্বল্প পরিসরে শুরু করলেও ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে তুষারের স্বপ্ন। বড় হতে থাকে বাগানও। বর্তমানে বাগানের আয়তন প্রায় সাড়ে ৭০০ একর। এই বাগানে প্রায় ১৮০ প্রজাতির বিভিন্ন ধরনের ফলগাছের পাশাপাশি রয়েছে বনজ ও ফুলের গাছ। দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকা দীঘিনালা উপজেলার মধ্য বোয়ালখালী গ্রামের ১৫ জন বেকার যুবকের স্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে বাগানে। পাশাপাশি একই এলাকার শতাধিক নারী-পুরুষ বিভিন্ন মৌসুমে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।
Published : জুন ৭, ২০১৭ | 1898 Views